টুইটারের মাধ্যমে সহজেই নারীদের নিয়ে যেতেন বিছানায়। মাত্র ২২ বছর বয়সে ৪০০ শয্যাসঙ্গিনী পেয়েছেন। পরের পর যৌন সম্পর্কের পর এখন ট্যুইটারকেই দুষছেন লন্ডনের এক বাসিন্দা। কারণ যৌনতায় একঘেঁয়েমির জন্যই নাকি মনের মতো জীবনসঙ্গীকে খুঁজে পাচ্ছেন না তিনি।
লন্ডনের ক্রয়ডনের বাসিন্দা বেনি জেমস ট্যুইটারের মাধ্যমে বিভিন্ন মহিলাকে একসঙ্গে শয্যাসঙ্গিনী হওয়ার জন্য প্রস্তাব পাঠাতেন। যুবকের দাবি, প্রত্যেকবার অন্তত ১০০ মহিলা তার প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিতেন। তাঁদের মধ্যে থেকে বাছাই করা দু’-একজনকে নিজের শয্যাসঙ্গিনী হিসাবে বেছে নিতেন ওই যুবক।
একের পর এক মহিলার সঙ্গে সঙ্গমের পরে এখন নাকি যৌনতার উপরই বিরক্ত এই যুবক। কারণ ৪০০ মহিলাকে শয্যাসঙ্গিনী হিসাবে পাওয়ার পরে এবার প্রকৃত একজন মনের মানুষকে খুঁজছেন তিনি। বেনি এমন কাউকে খুঁজছেন যাঁকে বিয়ে করা যায়। কিন্তু কোনও মহিলার সঙ্গে একবার যৌন সম্পর্কের পরেই সেই মহিলায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন তিনি।
ফলে সত্যি কাউকে পছন্দ হলেও যৌন সম্পর্কের পরেই সম্পর্কে ইতি টানতে হয়। এখনও পর্যন্ত কোনও মহিলার সঙ্গেই এক সপ্তাহের বেশি সম্পর্ক টেঁকেনি তাঁর। আর এই সবকিছুর জন্য ট্যুইটারকেই দায়ী করছেন বেনি। যৌনতা থেকে পালাতে চাইলেও মহিলারা তার পিছু ছাড়ছেন না।