সাংগঠনিক কাঠামো বিস্তৃতির অংশ হিসেবে দেশের আরও ৯০টি থানা ও উপজেলায় প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। গত ১১ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এসব কমিটি অনুমোদনের কথা জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন।
এসব কমিটির মধ্যে তিনটি ঢাকার চার থানায়। বাকি ৮৬টি ঢাকার বাইরের থানা ও উপজেলায়। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত দেশের ২৫৭টি থানা ও উপজেলায় প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। সর্বশেষ ঘোষিত এসব কমিটির প্রতিনিধিদের নিয়ে ঢাকায় জাতীয় নাগরিক কমিটির মোট প্রতিনিধি এখন ৪ হাজার ১৮৭ জন। ঢাকার বাইরে ৩০ হাজার ২৮৪ জন।
সর্বশেষ যেসব কমিটি
গত ২৩ জানুয়ারি নাটোর জেলার বাগাতিপাড়া উপজেলায় ৫৫ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই দিন ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ থানায় ১৬২, হবিগঞ্জ সদর উপজেলায় ৫২, মাধবপুর উপজেলায় ১৪৫, মাদারীপুর সদর থানায় ৬১৪ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
২৫ জানুয়ারি নরসিংদীর মনোহরদী থানায় ৬৪, সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় ৮০, রংপুরের পরশুরাম থানায় ১৪৪, ১ ফেব্রুয়ারি রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলায় ২১১, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় ২৭৩, শরীয়তপুরের সখীপুর থানায় ১০১, বান্দরবানের আলীকদম থানায় ৭৬, নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় ১০২, পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় ৬১, মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় ৩০১, গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলায় ৯২, নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলায় ৪০, পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় ৩২০ ও যশোর সদর থানায় ৪৮১ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
২৮ জানুয়ারি পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলায় ৪৮, নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলায় ৭১, বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলায় ২৬৯, চট্টগ্রামের হাটহাজারী থানায় ১৪৩, রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ৩৩৩, কাউনিয়া উপজেলায় ৫০১, খাগড়াছড়ির গুইমারা উপজেলায় ৯৭, পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় ২০৯ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করা হয়েছে।
২৯ জানুয়ারি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ৬৫, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলায় ১৪৪, ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় ৭৫, ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় ৫৪ ও নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় ৭৬ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করা হয়েছে।
৩০ জানুয়ারি নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় ৩৯৫, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ২১০, লালমনিরহাটের আদিতমারী থানায় ১০১, গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ৯৫, পলাশবাড়ী উপজেলায় ১৫৭, পাবনা সদর থানায় ১৩৫, রাজবাড়ী সদর উপজেলায় ৬১, কালুখালী উপজেলায় ৭০, ৩১ জানুয়ারি পঞ্চগড় সদর উপজেলায় ১৩২ সদস্যের প্রতিনিধি কমিটি করা হয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি লালমনিরহাটের পাটগ্রাম থানায় ৫৬, গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলায় ৯৩, নাটোরের সিংড়া উপজেলায় ৮৯, লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ থানায় ৬১, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলায় ১০০, পাবনার আটঘড়িয়া উপজেলায় ৬৭, রংপুরের হারাগাছ থানায় ১৮৭ ও কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় ৪৭ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে তারা।
এর আগে গত ২২ জানুয়ারি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় ৭৬, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা থানায় ১৩৫, দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলায় ১১৩, সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ১৪৫, শেরপুরের নকলা উপজেলায় ৪০, শ্রীবরদী উপজেলায় ৩৯, নালিতাবাড়ী উপজেলায় ৫১ ও কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় ২০৩ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে।
২০ জানুয়ারি বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় ৬১, নরসিংদীর শিবপুর থানায় ৯৪, রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় ৮২, ১৯ জানুয়ারি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানায় ৮৫, আনোয়ারা থানায় ১৪৭, বাঁশখালী উপজেলায় ৩০৪, ১৮ জানুয়ারি রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানায় ১১৩, বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় ১৪৩, চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি থানায় ৫৪, ঢাকা মহানগরের শাহ আলী থানায় ৬৩, মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় ২১৩ সদস্যের কমিটি করা হয়েছে।
১৭ জানুয়ারি বাগেরহাটের সদর উপজেলায় ১৫৪, রামপাল উপজেলায় ৯১, মোল্লাহাট উপজেলায় ৪৯, চিতলমারী উপজেলায় ৭৬, চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় ১৭৮, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলায় ১১৭ এবং ১৫ জানুয়ারি গাজীপুর সদর থানায় ৪৪৭ সদস্যের কমিটি করা হয়।
তারও আগে ১৩ জানুয়ারি টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলায় ৩৫, সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার উপজেলায় ১১০, ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় ১২৩, ঢাকা মহানগরের হাজারীবাগ থানায় ৯৮, সূত্রাপুর থানায় ৫১, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় ১৩০ ও কুমিল্লার বাঙ্গরা বাজার থানায় ৩০০ সদস্যের কমিটি করা হয়।
১২ জানুয়ারি ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় ৮৯, কক্সবাজারের রামু থানায় ১০৫, জামালপুরের মাদারগঞ্জ থানায় ১৩৪ ও রংপুরের তাজহাট থানায় ২১০ সদস্যের এবং ১১ জানুয়ারি নরসিংদীর মাধবদী থানায় ৭৭, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় ১২৯, পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় ১৮১ ও গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ১২০ সদস্যের কমিটি করা হয়।
আগে ঘোষিত কয়েকটি কমিটিতেও নতুন সদস্য যুক্ত করা হয়েছে। গত ২৬ জানুয়ারি জাতীয় নাগরিক কমিটির কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট উপজেলা কমিটি বর্ধিত করে আরও ৬৭ জন যুক্ত করা হয়। ২৭ জানুয়ারি নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় কমিটি বর্ধিত করে আরও ১১৪ জনকে যুক্ত করা হয়। ২৮ জানুয়ারি কুমিল্লা সদর থানার প্রতিনিধি কমিটিতে আরও ২৯৬ জনকে যুক্ত করা হয়। ২৯ জানুয়ারি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কমিটিতে আরও ৪৪ জনকে যুক্ত করা হয়। ৩১ জানুয়ারি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার কমিটিতে আরও ৮১ জনকে যুক্ত করা হয়েছে।
সেল ও উইং গঠন
জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য এখন ১৮৮ জন। তাদের মধ্যে ৩৬ জন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিতে আছেন। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় সদস্যদের ৮ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক, ৮ জনকে যুগ্ম সদস্যসচিব, ৫ জনকে সহমুখপাত্র, ৪ জনকে যুগ্ম মুখ্য সংগঠক এবং ১৪ জনকে সংগঠকের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে।
থানা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি কমিটি গঠনের পাশাপাশি বিভিন্ন সেল ও উইংও গঠন করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে এখন পর্যন্ত ২৪টি সেল ও কয়েকটি উইং গঠন করেছে।
গত ২০ জানুয়ারি ১৫ সদস্যের ডায়াস্পোরা সেল, ৬ সদস্যের ক্রাইসিস রেসপন্স সেল, ২১ জানুয়ারি ৯ সদস্যের রাজনৈতিক কর্মশালা সেল, ৯ সদস্যের সংস্কৃতি সেল, ৬ সদস্যের নারীবিষয়ক সেল, ৮ সদস্যের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও কূটনীতি সেল, ৬ সদস্যের এনজিও সেল ও ৮ সদস্যের আইন সেল গঠন করা হয়।
এর আগে ১২ জানুয়ারি ৭ সদস্যের শহীদ পরিবার ও আহত কল্যাণ সেল, ৩ সদস্যের দপ্তর সেল, ৪ সদস্যের প্রচার ও প্রকাশনা সেল, ৫ সদস্যের আইসিটি সেল এবং ৩ সদস্যের তথ্য ও জনসংযোগ সেল গঠন করে জাতীয় নাগরিক কমিটি।
এরপর ২৬ জানুয়ারি ১০ সদস্যের স্বাস্থ্য সংগঠক সেল, ১৫ সদস্যের স্বাস্থ্য পলিসি ও অ্যাডভোকেসি সেল, ৭ সদস্যের যুব উন্নয়ন সেল, ৬ সদস্যের নাগরিক অধিকার ও মানবাধিকার সেল, ৫ সদস্যের শিল্প ও বাণিজ্য সেল, ৫ সদস্যের বেসরকারি উন্নয়ন ও যোগাযোগ সেল, ৮ সদস্যের দলিত, হরিজন ও তফসিলি সেল, ১০ সদস্যের আইন সেল, ১ ফেব্রুয়ারি ৮ সদস্যের ফিল্ম ডকুমেন্টারি অ্যান্ড আর্কাইভ সেল, ৬ সদস্যের পরিবেশ ও জলবায়ু সেল ও ৮ সদস্যের গণমাধ্যম সেল গঠন করেছে তারা।
এর আগে গত ২০ নভেম্বর জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রকৌশলী উইংয়ের ১১৫ সদস্যের কমিটি করা হয়। ৭ জানুয়ারি এই উইংয়ে আরও ২১২ জনকে যুক্ত করা হয়। গত ৫ ডিসেম্বর ২৩ সদস্যের পাবলিশার উইং গঠন করা হয়। এ ছাড়া ২৮ ডিসেম্বর ৬৮ সদস্যের সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল উইং গঠন করা হয়েছে। ডিপ্লোমা প্রকৌশলী উইং, আইটি উইং, আইনজীবী উইং, ব্যাংকার্স উইংসহ আরও কয়েকটি উইং গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ঢাকার বাইরে চট্টগ্রামেও লিগ্যাল উইং গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ সদস্যের কর্মসূচি ও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন উপকমিটি ও ৫ সদস্যের শৃঙ্খলাবিষয়ক উপকমিটি করেছে তারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে গত ১৩ জানুয়ারি চট্টগ্রাম ডক বন্দর শ্রমিক-কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। সংগঠনটির ৫০৫ সদস্যের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ও ৫ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি
জাতীয় নাগরিক কমিটির পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনও সাংগঠনিক কাঠামো বিস্তৃত করছে। সর্বশেষ ২৫ জানুয়ারি নোয়াখালী জেলায় ২১৭ সদস্যের, ময়মনসিংহ জেলায় ১৮৭, মহানগরে ১৩৮, ২৭ জানুয়ারি ঢাকার তিতুমীর কলেজে ২৪৩ সদস্যের, ২৯ জানুয়ারি পাবনা জেলায় ৩৮২ সদস্যের, ৩০ জানুয়ারি বগুড়া জেলায় ৩৩৫ সদস্যের, রাজশাহী জেলায় ১৪৮ ও মহানগরে ১১৫ সদস্যের এবং ঢাকার গুলশান থানায় ২০১ সদস্যের কমিটি করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এর আগে ১০ জানুয়ারি খুলনা জেলায় ২৫৯ সদস্যের কমিটি করে তারা।
এখন পর্যন্ত খুলনাসহ দেশের ৩০টি জেলা, ৫টি মহানগর, ৮টি থানা, ২টি বিশ্ববিদ্যালয়, ৩টি কলেজ ও ১টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কমিটি গঠন করেছে। সব কমিটি মিলিয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত তাদের মোট সদস্যসংখ্যা ৮ হাজার ৪২১।
২২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সংবাদ সম্মেলন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। কেন্দ্রীয়ভাবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এখন আহ্বায়ক কমিটি দিয়েই চলছে। এর আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সদস্যসচিব আরিফ সোহেল, মুখ্য সংগঠক আবদুল হান্নান মাসউদ ও মুখপাত্রের দায়িত্বে আছেন উমামা ফাতেমা।
এর বাইরে কেন্দ্রীয়ভাবে ২২ সদস্যের নির্বাহী কমিটি রয়েছে তাদের। হাসনাত, আরিফ, হান্নান ও উমামা পদাধিকারবলে এই কমিটির সদস্য। গত নভেম্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি পূর্ণাঙ্গ করার কথা থাকলেও তা এখনো করা হয়নি।
এ ছাড়া ১০টি সেলও গঠন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ১৪ সদস্যের গণমাধ্যম সেল, ৫ সদস্যের দপ্তর সেল, ৪৯ সদস্যের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানবিষয়ক বিশেষ সেল, ১৬ সদস্যের কর্মসূচি পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন সেল, ৮ সদস্যের ইমার্জেন্সি ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেল, ১২ সদস্যের লিগ্যাল সেল, ২৫ সদস্যের ক্রীড়া সেল, ১৬ সদস্যের কমিউনিটি অ্যাফেয়ার্স সেল, ১৪ সদস্যের সমাজকল্যাণ ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন অধিকার সুরক্ষা সেল এবং ১৩ সদস্যের কৃষি ও পরিবেশ সেল রয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।
সূত্র: ইত্তেফাক