পেটের যাবতীয় সমস্যা ও মেদ ঝরাতে জোয়ানের পানির জুড়ি মেলা ভার। হজম ক্ষমতা বাড়ায় জোয়ান। রাতে শোয়ার আগে ২ চামচ জোয়ান পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে উঠে তা পান করলেই কমতে থাকবে বাড়তি ওজন। কমে যাবে ভুঁড়ি।
পেটে জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ অনেককেই উদ্বেগে রাখে। আর সেই কারণেই ভুঁড়ি কমাতে অনেকেই নানান ধরনের কসরতের দিকে নজর দেন। অনেকেই আগে পেটের বাড়তি মেদ কমাতে ছুটে যান জিমে। আবার তাতেও কাজ না দিলে, ডায়েটের জেরে কমিয়ে ফেলেন খাওয়া দাওয়া। পরিমাণে খাবারের কমতি শরীরের বিভিন্ন রকমের প্রভাব ফেলে। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি রকমের ডায়েট বা ব্যায়ামের থেকেও লাভজনক হল কয়েকটি বিশেষ ধরনের শরবত। ঘুম ভেঙে উঠে কোন কোন শরবত বা ড্রিঙ্ক পান করলে হু হু করে ভুঁড়ি কমে যেতে পারে দেখে নেওয়া যাক।
জোয়ানের পানি
পেটের যাবতীয় সমস্যা ও মেদ ঝরাতে জোয়ানের পানির জুড়ি মেলা ভার। হজম ক্ষমতা বাড়ায় জোয়ান। রাতে শোয়ার আগে ২ চামচ জোয়ান পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে উঠে তা পান করলেই কমতে থাকবে বাড়তি ওজন। কমে যাবে ভুঁড়ি।
জিরা পানি
যদি বহুদিন ধরে গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে, বা ভুঁড়ি নিয়ে অস্বস্তিতে থাকেন, তাহলে সকালে উঠে পান করুন জিরার পানি। রাতে শোয়ার আগে জিরা ভিজিয়ে রাখুন জলে। তারপর সকালে উঠে তা পান করলেই ওজন কমার প্রক্রিয়া শুরু হতে থাকবে।
ব্ল্যাক কফি
কফি হজম করতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই এনার্জিও বাড়িয়ে দেয়। প্রি ওয়ার্কআউট ড্রিঙ্ক হিসাবে ব্ল্যাক কফির জুড়ি মেলা ভার। বলা হয়, এই ব্ল্যাক কফিতে হু হু করে বার্ন হয় পেটের মেদ। তবে বিনা চিনিতে এই ড্রিঙ্ক পান জরুরি।
মৌরি পানি
পেটব্যথা ও বদহজম থেকে বাঁচতে মৌরির জুড়ি মেলা ভার। হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে মৌরি। এক চামচ মৌরি পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তা, সকালে উঠে পান করলেই বাড়তি মেদ কমে যেতে পারে।
গ্রিন টি
ভুঁড়ির মেদ কমাতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হল গ্রিন টি। এটিকে সকালে ড্রিঙ্ক হিসাবে ধরে নিয়েই পান করলে তা কার্যকরী ফল দেয়। সকালে উঠে গ্রিন টি পান করলে মিলতে পারে সতেজভাব।