বাউফল প্রতিবেদক: পটুয়াখালীর বাউফলে বছরের প্রথমে দিনে বই বিতরণ উৎসবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সবাই নতুন বই পেলেও বঞ্চিত হয়েছেন মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী। বই না পেয়ে খালি হাতে বাড়ি ফিরেছেন উপজেলার ৬৭টি মাদ্রাসার প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।
জানা যায়, উপজেলার ৬৭ টি মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ, ৭ম ও নমব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে সকল বিষয়ের বই বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতিবছর বছরের প্রথম দিন উৎসবের মধ্য দিয়ে এসব বই বিতরণ করা হয়। তবে ৮ম শ্রেণির প্রায় ২হাজার শিক্ষার্থীর ১৪বিষয়ের কোনো বই’ই বিতরণ করা হয়নি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সকল শ্রেণির বই বরাদ্দ দিলেও ৮ম শ্রেণির কোনো বিষয়ের বই বরাদ্দ দেননি।
ফলে অন্যান্য শ্রেনির শিক্ষার্থীদের মুখে হাসি ফুটে উঠলেও হাসি ছিল না ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মুখে। তাদেরকে খালি হাতে বাড়ি ফিরতে হয়েছে।
কেশবপুর ফজলুল হক ফাজিল মাদরাসার ৮ম শ্রেনির শিক্ষার্থী নাহিদ হোসেন বলেন,‘নতুন বছরে নতুন বই পাওয়ার আনন্দই আলাদা। বই না পেয়ে আমরা সেই আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছি। ইচ্ছা ছিল নতুন বই নিয়ে বাড়ীতে গিয়ে মনোযোগ সহকারে লেখাপড়া শুরু করব। কিন্তু সেটা আর হলো না।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক মাদ্রাসা প্রধান বলেন, ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে না দিতে পেরে উৎসব মলিন হয়ে গেছে। বই না পেয়ে কোমলতি শিক্ষার্থী মন খারাপ করে বাড়ি ফিরেছেন। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ব্যর্থতার কারণে শিক্ষার্থীরা বই বঞ্চিত হয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. নাজমুল হক বলেন, ‘নিদৃষ্ট সময়ে ঠিকাদারেরা অন্যান্য শ্রেণির বই সরবরাহ করলে ও ৮ম শ্রেণির বই আমাদেরকে দিতে পারেনি। তাই ওই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণে করা সম্ভব হয়নি। আমাদের চাহিদার ৭ লক্ষ ৮০ হাজার ৮৫০টি বইয়ের মধ্যে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ৮৫০টি বই বিতরণ করেছি।াব্রই বঞ্চিত ২ হাজার মাদ্রাসা শিক্ষার্থী
বাউফল প্রতিবেদক: পটুয়াখালীর বাউফলে বছরের প্রথমে দিনে বই বিতরণ উৎসবে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সবাই নতুন বই পেলেও বঞ্চিত হয়েছেন মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী। বই না পেয়ে খালি হাতে বাড়ি ফিরেছেন উপজেলার ৬৭টি মাদ্রাসার প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থী। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।
জানা যায়, উপজেলার ৬৭ টি মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ, ৭ম ও নমব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে সকল বিষয়ের বই বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। প্রতিবছর বছরের প্রথম দিন উৎসবের মধ্য দিয়ে এসব বই বিতরণ করা হয়। তবে ৮ম শ্রেণির প্রায় ২হাজার শিক্ষার্থীর ১৪বিষয়ের কোনো বই’ই বিতরণ করা হয়নি। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সকল শ্রেণির বই বরাদ্দ দিলেও ৮ম শ্রেণির কোনো বিষয়ের বই বরাদ্দ দেননি।
ফলে অন্যান্য শ্রেনির শিক্ষার্থীদের মুখে হাসি ফুটে উঠলেও হাসি ছিল না ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মুখে। তাদেরকে খালি হাতে বাড়ি ফিরতে হয়েছে।
কেশবপুর ফজলুল হক ফাজিল মাদরাসার ৮ম শ্রেনির শিক্ষার্থী নাহিদ হোসেন বলেন,‘নতুন বছরে নতুন বই পাওয়ার আনন্দই আলাদা। বই না পেয়ে আমরা সেই আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছি। ইচ্ছা ছিল নতুন বই নিয়ে বাড়ীতে গিয়ে মনোযোগ সহকারে লেখাপড়া শুরু করব। কিন্তু সেটা আর হলো না।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক মাদ্রাসা প্রধান বলেন, ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে না দিতে পেরে উৎসব মলিন হয়ে গেছে। বই না পেয়ে কোমলতি শিক্ষার্থী মন খারাপ করে বাড়ি ফিরেছেন। উপজেলা শিক্ষা অফিসারের ব্যর্থতার কারণে শিক্ষার্থীরা বই বঞ্চিত হয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. নাজমুল হক বলেন, ‘নিদৃষ্ট সময়ে ঠিকাদারেরা অন্যান্য শ্রেণির বই সরবরাহ করলে ও ৮ম শ্রেণির বই আমাদেরকে দিতে পারেনি। তাই ওই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণে করা সম্ভব হয়নি। আমাদের চাহিদার ৭ লক্ষ ৮০ হাজার ৮৫০টি বইয়ের মধ্যে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার ৮৫০টি বই বিতরণ করেছি।