একনজে জাতীয় দৈনিকের আলোচিত কিছু খবর

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

প্রকৃতি সংরক্ষণে বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। এ–সংক্রান্ত বৈশ্বিক সূচকে ১৮০টি দেশের মধ্যে এ দেশের অবস্থান ১৭৩তম। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে লুক্সেমবার্গ। এরপর যথাক্রমে এস্তোনিয়া ও ডেনমার্ক। সর্বশেষ অবস্থানে রয়েছে কিরিবাতি।

এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

  • প্রথম আলো
  • প্রকৃতি সুরক্ষায় পিছিয়ে বাংলাদেশ, ১৮০ দেশের মধ্যে অবস্থান ১৭৩তম

নিজ নিজ দেশে প্রকৃতি রক্ষায় রাষ্ট্রগুলো কতটুকু ভূমিকা রাখছে তার ভিত্তিতে এ সূচক তৈরি করা হয়েছে। প্রকৃতি সংরক্ষণবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংস্থা বায়ো ডিবি তৈরি করেছে সূচকটি। মূলত প্রকৃতি রক্ষায় গত এক যুগে দেশগুলোর নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ মূল্যায়নের ভিত্তিতে সূচকটি তৈরি করা হয়েছে।

  • মানবজমিন
  • জনমানুষের তিন চাওয়া

সরকার পরিবর্তনের তিন মাস হতে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। নতুন বাংলাদেশ গড়তে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে খাত ভিত্তিক সংস্কারের। সরকারের কার্যক্রম ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত জানার চেষ্টা করেছে মানবজমিন। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতিক্রিয়ায় উঠে এসেছে নানা বিষয়। তবে দ্রব্যমূল্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নির্বাচনের বিষয় আলোচনায় এনেছেন বেশি। সরকারের মেয়াদ নিয়েও কথা বলেছেন কেউ কেউ। তাদের মতে সরকার সবেমাত্র দায়িত্ব নিয়েছে।

অনেকের মধ্যে তাড়াহুড়ো দেখা যাচ্ছে। সমস্যা সমাধানে সরকারকে একটু সময় দেয়া দরকার। দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা, বন্যাসহ নানা কারণে পণ্যমূল্য বেড়েছে এটা আমলে নিচ্ছেন অনেকে। আবার এও বলছেন, শুরু থেকে সরকার আরও কিছু উদ্যোগ নিলে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হতে পারতো। গ্রহণযোগ্য সময়ের মধ্যে সরকার জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবে এমনটাও আশা করেন অনেকে।

  • বণিক বার্তা
  • শীতের তিন মাসে বাড়ে স্বর্ণ চোরাচালান

স্বর্ণের আন্তর্জাতিক বাজারে দ্বিতীয় বৃহত্তম ভোক্তা দেশ ভারত। প্রতিবেশী দেশটিতে স্বর্ণের বার্ষিক চাহিদা অন্তত ১ হাজার টন। বিশেষ করে বিয়েসহ নানা উৎসবের মৌসুম হওয়ায় শীতকালে সবচেয়ে বেশি স্বর্ণের চাহিদা তৈরি হয়। কিন্তু উচ্চ মাত্রায় শুল্ক আরোপিত থাকায় এ চাহিদা পূরণের জন্য দেশটির ব্যবসায়ীদের বৈধপথে স্বর্ণ আমদানিতে খরচ পড়ে অনেক বেশি।

এ কারণে বিশ্বব্যাপী পাচারকৃত স্বর্ণের বৃহত্তম গন্তব্য হয়ে উঠেছে ভারত, যার বেশির ভাগই প্রবেশ করে বছরের শেষ তিন মাস অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর তথা শীতকালে। দেশটিতে পাচারকৃত স্বর্ণের বড় রুট বাংলাদেশ। মধ্যপ্রাচ্য বিশেষ কেরে দুবাই থেকে ঢাকা হয়ে পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে এসব স্বর্ণ চোরাচালান ভারতে প্রবেশ করে।

  • যুগান্তর
  • এখনও ইভিএম’র কারিগরি স্বত্ব বুঝে পায়নি ইসি

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) কারিগরি স্বত্ব এখনো বুঝে পায়নি নির্বাচন কমিশন (ইসি)। চলতি বছরের ৩০ জুন প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ইভিএম সংগ্রহ চুক্তিতেও অস্পষ্টতা রয়েছে। এসব কারণে দেড় লাখ ইভিএম, এসব মেশিনের কারিগরি ডকুমেন্টস এবং প্রকল্পের আওতায় কেনা মালামাল বুঝে পেতে জটিলতার মধ্যে পড়েছে কমিশন সচিবালয়।

ইভিএম’র সফটওয়্যারের আনএনক্রিপটেড সোর্সকোড ও আর্কিটেকচার, ডাটাবেজ আর্কিটেকচার, ডকুমেন্টেশনসহ কারিগরি সবকিছুই বুঝিয়ে দিতে সম্প্রতি প্রকল্প ও সরবরাহকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সম্প্রতি নির্দেশনা দিয়েছে ইসি। পাশাপাশি ওইসব মালামাল বুঝে নেওয়ার জন্য ব্যয় না বাড়িয়ে শুধু মেয়াদ বাড়াতে পরিকল্পনা কমিশনকে অনুরোধ জানিয়ে আসছে ইসি। অবশ্য প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, দেড় লাখ ইভিএম যেখানে যে অবস্থায় আছে সেই অবস্থায় বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছেন। তবে কারিগরি স্বত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

  • কালের কণ্ঠ
  • প্রশাসনে পদোন্নতির হাওয়া এসএসবির টেবিলে ৮৫০ নথি

জনপ্রশাসনের দুই স্তরে ফের পদোন্নতির তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এ দফায় উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদে এবং সিনিয়র সহকারী সচিব থেকে উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে।

পদোন্নতির সুপারিশ করতে আগামী মাসেই সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) বৈঠক শুরু হবে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে আভাস মিলেছে।

  • আজকের পত্রিকা
  • বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপা শুরু দেরিতে, যথাসময়ে শেষ হওয়া নিয়ে শঙ্কা

নতুন বছর শুরু হতে বাকি মাত্র দুই মাস। বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের নতুন বই দিতে হলে এ সময়ের মধ্যে ছাপানোর কাজ এবং পাঠানো সম্পন্ন করতে হবে বিনা মূল্যের ৪০ কোটির বেশি পাঠ্যবই। অথচ এখনো চলছে বই ছাপার দরপত্রপ্রক্রিয়া, পাণ্ডুলিপি সংশোধন ও পরিমার্জনের কাজ। কিছু বইয়ের প্রচ্ছদে ও কিছু বইয়ের ভেতরে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের গ্রাফিতি (দেয়ালচিত্র) যুক্ত হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দুই মাসে ৪০ কোটির বেশি পাঠ্যবই ছাপানোর সক্ষমতা দেশের মুদ্রণ ব্যবসায়ীদের নেই। এ ছাড়া এই সময়ে চাহিদামতো মানের এত কাগজ পাওয়া নিয়েও সংকট হতে পারে। গত শনিবার থেকে পাণ্ডুলিপির সিডি দেওয়া হচ্ছে মুদ্রণপ্রতিষ্ঠানকে। তাই আগামী ১ জানুয়ারির আগে সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো ও বিতরণ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।

  • সমকাল
  • শেষ চার বিসিএসে ‘ছাত্রলীগ ক্যাডার’ খুঁজছে সরকার

‘ছাত্রলীগ ক্যাডার’ খুঁজতে শেষ চারটি বিসিএসের পুরো প্রক্রিয়া পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বিশেষ করে রাজনৈতিক বিবেচনায় কাউকে লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষায় কোনো ‘বিশেষ সুবিধা’ দেওয়া হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। তথ্য যাচাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্ম কমিশনকেই (পিএসসি)। তারা এরই মধ্যে এ বিষয়ে কাজও শুরু করেছে। নতুন করে তথ্য যাচাইয়ের খবরে উৎকণ্ঠায় আছেন ৪৩তম বিসিএস টপকে যাওয়া ২ হাজার ৬৪ প্রার্থী। সর্বশেষ তিন বিসিএস, অর্থাৎ ৪৪ থেকে ৪৬তমের প্রিলিমিনারি, লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে অপেক্ষায় থাকা প্রার্থীদের মনেও ভর করেছে হতাশা।

এর বাইরে আরও ছয়টি বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের আট ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে তা যাচাইয়ের কাজও শুরু হয়েছে। বিসিএসের সেই ব্যাচগুলো হলো– ২৮, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৪০ ও ৪১তম। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

  • প্রথম আলো
  • সরকার পরিবর্তনের পর ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে ৫০ কোটি টাকা তুলে নেন এস আলমরা

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও ইউনিয়ন ব্যাংকে থাকা টাকা তুলে নেন এস আলম গ্রুপের প্রধান সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি তাঁরা নিজেদের নামে থাকা টাকা অন্যদের নামে স্থানান্তর করেন, অন্য ব্যাংকেও সরিয়ে নেন। এভাবে ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকা সরিয়ে নেয় গ্রুপটি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক পরিদর্শনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। এস আলম গ্রুপ যখন টাকা তুলে নেয়, তখন ব্যাংকটি তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। গত ২৭ আগস্ট এই ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সময়ে তাদের টাকা উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

  • কালবেলা
  • মুজিব কিল্লায় তছরুপ হাজার কোটি টাকা

প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মানুষ ও গবাদি পশু রক্ষায় সারা দেশে স্থাপন করা হয় আশ্রয়কেন্দ্র। প্রকল্প প্রস্তাবনায় বলা হয়েছিল দুর্যোগ-পরবর্তী সময়ে এসব ভবন সামাজিক অনুষ্ঠান, কমিউনিটি উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা হবে।

পাশাপাশি ভবনের সামনের খোলা জায়গা ব্যবহার করা হবে খেলাধুলায়। সরকার এই প্রকল্পের নাম দিয়েছিল ‘মুজিব কিল্লা নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ প্রকল্প। ২০১৮ সালের জুলাইয়ে দেশের ১৬ জেলায় ৫৫০টি মুজিব কিল্লা নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। এর জন্য ব্যয় ধরা হয় প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা।

  • প্রথম আলো
  • শাহবাগের শিশুপার্ক: তাপসের দাপটে ৭৮ থেকে এক লাফে ৬০৩ কোটি টাকায় প্রকল্প পাস

ঘটনার শুরু ২০১৮ সালে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একটি চিঠি আসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে। সেই চিঠিতে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এমন একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়, যাতে খুশি হওয়ার কথা সিটি করপোরেশনের; কিন্তু ঘটনা গড়াল ভিন্ন দিকে।

প্রস্তাব অনুযায়ী, শাহবাগে যে শিশুপার্ক রয়েছে, সেটির সংস্কার ও আধুনিকায়নের জন্য একটি প্রকল্পের (স্বাধীনতাস্তম্ভ নির্মাণ–তৃতীয় পর্যায়) আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ৭৮ কোটি টাকা দেবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এর কারণ ওই প্রকল্পের জন্য শিশুপার্কের নিচ দিয়ে ভূগর্ভস্থ পার্কিং হবে। এতে পার্কের কিছু রাইড (খেলনার উপকরণ ও বিনোদনের সরঞ্জাম) ক্ষতিগ্রস্ত হবে। নতুন রাইড কেনার পাশাপাশি পার্কের আধুনিকায়নের জন্য মূলত ওই টাকা দিতে চেয়েছিল মন্ত্রণালয়। কিন্তু এত ‘অল্প টাকায়’ আধুনিকায়নের কাজটি করা যাবে না উল্লেখ করে প্রস্তাবটি ফেরত পাঠায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি। তখন মেয়রের দায়িত্বে ছিলেন মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।

  • যুগান্তর
  • বাতিল হচ্ছে ১৪০০ কোটি টাকার প্রকল্প

বাতিল করা হচ্ছে সারা দেশে ৩০টি সাইলো নির্মাণ প্রকল্প। চার বছর পেরিয়ে গেলেও বাস্তবায়ন অগ্রগতি নেই বললেই চলে। এখন নতুন করে সাইলোর সংখ্যা কমিয়ে প্রকল্পটি সংশোধনীর প্রস্তাব করে খাদ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু এতে সায় না দিয়ে প্রকল্পটি বাতিল করার পক্ষে সুপারিশ দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। শিগগিরই এ বিষয়ে চিঠি দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে বর্তমান আর্থিক সংকট এবং প্রকল্পের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বিবেচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। সম্পূর্ণ অর্থই সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে খরচ করার কথা। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এটি বাস্তবায়নের লক্ষ্য ছিল খাদ্য অধিদপ্তরের।

  • সমকাল
  • ১৭৫ কোটি টাকা ব্যয়, ফেরি চলল না এক দিনও

মুনা নদীতে গাইবান্ধার বালাশী ঘাট থেকে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত ২৬ কিলোমিটার নৌরুট এবং দুই প্রান্তে টার্মিনাল তৈরির কাজ শেষ হয় ২০২১ সালের জুনে। পৌনে ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ প্রকল্প শেষে ফেরি চলাচলের কথা থাকলেও নাব্য সংকটে এক দিনও তা চলেনি। এর পর কিছুদিন লঞ্চ চললেও বন্ধ হয়ে যায়। অভিযোগ উঠেছে, যমুনার ওই স্থানে এত বড় নৌপথ চালু রাখা প্রায় অসম্ভব। এটি জানা সত্ত্বেও জনগণের টাকা লুটপাট করতে প্রকল্পটি নেওয়া হয়।

স্থানীয়রা জানান, যমুনার দুই পাড়ে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর সঙ্গে ময়মনসিংহ এবং রাজধানীর যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করতে এখানে একটি নৌরুট প্রয়োজন। ব্রিটিশ আমল থেকে গাইবান্ধার তিস্তামুখ-বাহাদুরাবাদ নৌপথ চালু ছিল। উত্তরাঞ্চল থেকে রাজধানীতে যাতায়াতে দু’পাশে ছিল রেললাইনও। চলাচল করত ফেরি। ১৯৯০ সালে নাব্য সংকটে তিস্তামুখঘাটটি স্থানান্তর হয় বালাশীতে। এর পর যমুনা বহুমুখী সেতু চালুর পর ২০০০ সাল থেকে ফেরি চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে স্থানীয়দের যাতায়াতের পাশাপাশি সংকট বাড়ে পণ্য আনা-নেওয়ায়। কারণ, সড়কপথে যমুনা সেতু হয়ে এই দুই ঘাটের দূরত্ব ২৮৭ কিলোমিটার।

এছাড়া যানজট কমাতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পরামর্শ; গুগল থেকে ২৪০ কোটি ইউরো আদায় করে ছাড়ল দম্পতি; জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ঢাকায়; মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে ২৫২ এসআইকে অব্যাহতির প্রসঙ্গ; মার্কিন নির্বাচনে চীন, রাশিয়া ও ইরানের প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।